Saturday, January 5, 2013

মায়ের লালিত স্বপ্ন


মা চাঁদের মত সন্তান গর্ভে ধারণ করে, সন্তানকে সমাজের কাছে দেশের কাছে বড় করার স্বপ্ন দেখে, ছেলেমেয়ে বড় হবে তার সব স্বপ্ন পূরণ হবে; সে রানীর মতন সন্তানের সংসারে শেষ সময়টা কাটিয়ে দেবেন। জন্মাবধি আমাদের মা-বাবা আমাদের জন্য কি না করেন?
সন্তান বড় হয় কিন্তু মার স্বপ্ন পূরণ হয় না। মা’র জায়গা সন্তানের কাছে হয় না আর মা’রও রানী সাজা হয় না। মা’র জীবনে আনন্দ থাকে না স্বপ্ন থাকে না। উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে বড় বড় চাকুরী করে সন্তানরা তাদের নৈতিকতার কতটুকু বিসর্জন দিয়েছে তা কি কখনো তারা ভেবে দেখে?তারা কি কখনো তাদের বিবেককে প্রশ্ন করেছে যে তারা তাদের মায়ের সাথে কিরূপ আচরণ করছে? না!যদি তারা তাদের সেই সুশিক্ষা দিয়ে গড়া নিজের বিবেককে প্রশ্ন করতো তাহলে তারা তাদের মা-বাবা-কে আজ বৃদ্ধাশ্রমে দিয়ে আসত না।তারা আজ তাদের সন্তান-স্ত্রী কে নিয়েই সারাদিন ব্যস্ত থাকে, মা-বাবাকে স্মরণ রাখার তাদের বিন্দু পরিমাণ সময় ও থাকেনা।

মা-বাবা-কে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে নিজেরা বড় ফ্ল্যাটে আধুনিক আসবাবের সমারোহে মহাসুখে দিন কাটাচ্ছে বউ ছেলেমেয়ে সহ| এই সব সত্যকে মেনেই অনেক বৃদ্ধ মা-বাবা আশ্রয় নেন বৃদ্ধাশ্রমে। সন্তানের কাছে যাদের বেশী কিছু চাওয়ার নেই; শেষ বয়সে আদরের সন্তানের পাশে থেকে সুখ-দুঃখ ভাগ করবার ইচ্ছা এতটুকুই যা চাওয়ার।কিন্তু সেই আশা কি আর বাস্তবে মা-বাবার কপালে লেখা থাকে?

যখন স্বপ্ন বিফল হয় মা-বাবা'র আশ্রয় হয় প্রবীননিবাস নামক নরকে| একটু ভালো খেয়ে পরে থাকার স্বপ্নের বদলে বাস্তবে বৃদ্ধাশ্রমের খাবার আর একাকিত্বে কাটিয়ে দিনের পর দিন। শেষ বয়সে মস্ত বড় ফ্লাটের ঘরের কোনেও মা-বাবার এতটুকুও জায়গা মিলে না। তবুও প্রতিবাদ দানা বাঁধেনা; মন অভিশাপ দেয় না। চুপ থাকেন|এই হল সন্তানের প্রতি মায়ের ত্যাগ আর ভালবাসা।

তবে এ নিষ্ঠুরতা তাদের কেবলই কাঁদায় ভাবেন হায় এ কেমন নিয়তি? সন্তানরা কতটা আধুনিক স্বার্থপর হলে এত জঘন্যতম কাজটুকু করতে পারে? সবশেষে এইটুকুই বলব এমন সন্তানদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য “আপনের চেয়ে পর ভাল, পরের চেয়ে বৃদ্ধাশ্রম।” ভুলবেন না একদিন আমি আপনি আমরা সবাই বৃদ্ধ হব সেদিন আমাদেরও শেষ ঠিকানা করে দিবে সেই একই বৃদ্ধাশ্রম আমাদের সেই সোনার সন্তানরা| মা কথাটি ছোট কিন্তু একজন সন্তানের জীবনে এই মধুর শব্দটি কত বিশাল ভূমিকা রাখে নিজে বাবা-মা না হলে উপলব্ধি করা যায় না|মায়ের জন্য একটু হলেও নিজের মনপ্রাণ উৎসর্গ করতে শিখুন।যেই দিন মা থাকবে না সেই দিন বুজতে পারবেন মা কি জিনিস!!!!

Monday, December 31, 2012

আমার একমাত্র মা জননী

পথের ক্লান্তি ভুলে স্নেহ ভরা কোলে তব

মাগো, বলো কবে শিতল হবো |

কত দূর আর কত দূর বল মাগো? 

আঁধারের ভ্রুকুটিতে ভয় নাই,

মাগো তোমার চরণে জানি পাবো ঠাঁই,

যদি এ পথ চলিতে কাঁটা বেঁধে পায়

হাসিমুখে সে বেদনা সবো ||

চিরদিনই মাগো তব করুণায়

ঘর ছাড়া প্রেম দিশা খুঁজে পায়

ঐ আকাশে যদি কভু ওঠে ঝড়

সে আঘাত বুক পেতে লবো ||

যতই দুঃখ তুমি দেবে দাও তবু 

জানি কোলে শেষে তুমি টেনে নাও,

মাগো তুমি ছাড়া এ আঁধারে গতি নাই

তোমায় কেমনে ভুলে রবো

তুমি যে আমার একমাত্র মা জননী 

আমার হৃদয়ের নয়ন মনি ।।


Tuesday, December 18, 2012

মা আমাদের এক অতি মূল্যবান সম্পদ


যে কথাটি হয়না বলা (একজন অচেনা মানুষের একটি বাস্তব জীবন কাহিনী )

বিয়ের ২১ বছর পর আমার স্ত্রী আমাকে বলল অন্য একজন মহিলাকে নিয়ে বাইরে বেড়াতে ও খেতে নিয়ে যেতে। সে বলল, “আমি তোমাকে ভালবাসি, কিন্তু আমি জানি এই মহিলাটিও তোমাকে ভালবাসেন এবং তিনি তোমার সাথে একান্তে কিছু সময় কাটাতেও ভালবাসবেন।


আমার স্ত্রী যার সাথে আমাকে বাইরে যেতে বলছিল, তিনি ছিলেন আমার মা, যিনি ১৯ বছর আগে বিধবা হয়ে গেছেন; কিন্তু আমার কাজের চাপ আর তিন সন্তানের দায়িত্বের কারনে শুধু কোন উপলক্ষ হলেই তার সাথে আমার দেখা হওয়া সম্ভব হত।

সেই রাতে আমি মাকে ফোন করে একসাথে বাইরে বেড়াতে ও খেতে যাওয়ার আমন্ত্রন জানালাম। তিনি প্রশ্ন করলেন, ‘কি ব্যপার বাবা, তুমি ভাল আছ তো?’

আমার মা হলেন এমন একজন মানুষ যিনি গভীর রাতে ফোন কল বা আকস্মিক দাওয়াতকে কোন দুঃসংবাদ বলে আগাম আশঙ্কা করেন। মায়ের প্রশ্নে আমি বললাম, ‘ভাবছি তোমার সাথে কিছু ভাল সময় কাটাবো মা। শুধু তুমি আর আমি।তিনি এক মুহূর্ত ভাবলেন, তারপর বললেন, “এমন হলে আমার খুবই ভাল লাগবে বাবা।

কাজ শেষে সেদিন যখন ড্রাইভ করে মাকে তুলে নিতে গেলাম, কিছুটা নার্ভাস বোধ করছিলাম। যখন সেখানে পৌঁছলাম, খেয়াল করলাম, তিনিও যেন এভাবে দেখা করার জন্য কিছুটা নার্ভাস। তিনি রেডি হয়ে দরজার কাছেই অপেক্ষা করছিলেন। তার চেহারা ছিল দ্যুতিময় হাসি। গাড়িতে উঠতে উঠতে তিনি বললেন, ‘আমি আমার বন্ধুদের বলেছি যে আমি আমার ছেলের সাথে বেড়াতে যাচ্ছি; তারা শুনে খুবই খুশী হয়েছে। আমাদের সাক্ষাতের বর্ণনা শোনার জন্য তারা অধীর ভাবে অপেক্ষা করছে।

আমরা যে রেস্তোরাঁয় গেলাম, সেটা খুব দামী না হলেও বেশ ভাল আর আরামদায়ক ছিল। আমার মা আমার বাহু ধরে ছিলেন, যেন তিনি একজন ফার্স্ট লেডী। বসার পরে আমাকেই মেনু পড়ে শোনাতে হল। তিনি শুধু বড় লেখা পড়তে পারতেন। অর্ধেক পড়ে শোনানোর পর মুখ তুলে তাকিয়ে দেখলাম, তিনি তাকিয়ে শুধু আমাকে দেখছেন। তার ঠোঁটে এক নস্টালজিক হাসি। তিনি বললেন, ‘তুমি যখন ছোট ছিলে, আমাকে মেনু পড়ে শোনাতে হত।আমি বললাম, ‘এখন তাহলে সময় এসেছে যেন তুমি আরাম কর আর আমাকে সুযোগ দাও তোমার সেই কষ্টের প্রতিদান কিছুটা হলেও দেওয়ার।

খেতে খেতে আমরা সাধারন নিত্যনৈমিত্তিক কথা বার্তা বললাম- বিশেষ কিছু না, জীবনের নতুন নতুন ঘটে যাওয়া ঘটনাবলী একজন আরেকজনকে জানালাম। আমরা অনেকক্ষন গল্প করলাম। পরে যখন মাকে তার বাসায় নামিয়ে দিচ্ছিলাম, তিনি বললেন- আমি তোমার সাথে আবার বেড়াতে যাব, কিন্তু দাওয়াতটা আমি দেব।আমি রাজী হলাম।

যখন ঘরে ফিরলাম, আমার স্ত্রী প্রশ্ন করল, ‘তোমার সাক্ষাত কেমন কাটল?’ জবাব দিলাম, ‘ভীষণ ভাল, আমি যেমন ভেবেছিলাম তার চেয়েও অনেক ভাল।

কিছুদিন পর আমার মা হঠাৎ হার্ট অ্যাটাকে মারা গেলেন। এটা এমন আকস্মিকভাবে ঘটলো যে তার জন্য আমার কোন কিচ্ছু করার সুযোগও হল না। কিছুদিন পর একটা খাম আসলো আমার কাছে। ভেতরে একটা সেই রেস্তোরাঁর রিসিট যেখানে মাকে নিয়ে খেতে গিয়েছিলাম। সাথে একটি ছোট্ট চিঠি, তাতে লেখা-

আমি এই বিলটি অগ্রিম আদায় করে দিয়েছি, জানিনা তোমার সাথে আবার সেখানে যেতে পারতাম কিনা; যাইহোক আমি দুই জনের খাবারের দাম দিয়ে দিয়েছি- একটা তোমার আরেকটা তোমার স্ত্রীর জন্য। তুমি কখনও বুঝবে না সেই রাতটি আমার জন্য কত বিশেষ ছিল। তোমাকে অনেক ভালবাসি বাবা।

সেই মুহূর্তে আমি বুঝতে পারলাম, সময়মত ভালোবাসিকথাটা বলতে পারা এবং প্রিয় মানুষগুলোকে কিছুটা একান্ত সময় দেওয়া কতটা জরুরী। জীবনে নিজের পরিবারের চেয়ে বেশী গুরুত্বপূর্ণ আর কিছুই নেই। তাদেরকে তাদের প্রাপ্য সময়টুকু দিন, কারন এগুলো কখনও পরে কোন এক সময়এর জন্য ফেলে রাখা যায় না।

আল্লাহ যেন আমাদের সবার মাদেরকে যারা জীবিত আছেন এবং মারা গেছেন, তাদের উপর রহমত বর্ষণ করেন। আল্লাহ যেন আমাদের সবাইকে তাদের জন্য দয়া, ধৈর্য এবং ভালবাসা দান করেন। "রব্বির হামহুমা কামা রব্বায়া-নি সগীরা"

মায়ের সাথে থাক, কারন জান্নাত তাঁরই পদতলে” (ইবনে মাজাহ, সুনান, হাদিস নং ২৭৭১)

প্রকাশনায়ঃ কুরআনের আলো ওয়েবসাইট

Sunday, December 9, 2012

'মা' তুমি আমার সবচেয়ে প্রিয় "মা' 'মা' 'মা' 'মা"

মা তুমি কি জিনিষ 
                           বিশাল এ ভূবনে ,
যখন দেখি তোমার মুখ 
                          দুঃখ থাকে না মনে।। 
মা তুমি অমর হয়ে থাক 
                     মোর জীবনের তরে,
ক্ষণিকের জন্য মা তুমি 
                      কাঁদাইও না মোরে  ।।
তুমি যদি মরে যাও মা
               কাঁদব দিবা নিশি,
এ ভূবনে দেখব না আর
                       তোমার মুখের হাসি।।
কবর পাশে দাঁড়িয়ে আমি 
                 এতীম হয়ে কাঁদব, 
মা! মা! বলে তোমায় 
                    বারে বারে ডাকব ।।
উত্তর তুমি দিবেনাতো 
                  থাকবে আমায় ভূলে।
নিজ গুনে ক্ষমা কর মা
                     ছিলাম তোমার কোলে।।

Wednesday, October 10, 2012

মায়ের ঋণ শোধ ও কষ্ট


একটি সত্য ঘটনা.......:
এক মহিলার গর্ভে সন্তান রেখে তার স্বামী মারা যায়এবং কিছুদিন পর ওই মহিলার একটি পুত্র সন্তান হয়মহিলাটি অনেক কষ্ট করে তার ছেলেকে লালনকরেএবং প্রাপ্ত বয়স্ক হলে সেই ছেলেটিকে বিয়ে করায়... বিয়ের কিছু দিন পর ছেলেটি তার মায়ের সাথে খারাপ আচরন করেএবং বাড়ী থেকে বের করে দেয়...!!!
তখন মহিলা কোন দিশা না পেয়ে ওই এলাকার মোড়লের কাছে বিচার দেয়,
তখন মোড়ল বিচার বসায়এবং ওই ছেলেটিকে বলে
ঠিক আছে তোর মা কে তোর দেখা শুনা করা লাগবে নাতবে আমার

একটি শর্ত আছে...! ছেলেটি বলল কি শর্ত...? মোড়ল বলল তোর মা তো তোকে ১০ মাস ১০ দিন পেটে রেখে জন্ম দিয়েছে... তোর এই ঋণ শোধ করতে হবে...!!!! তখন ছেলেটি শর্তে রাজি হল....
মোড়র তার পেটে একটা ইট বেধে দিয়ে বলল,
এটা তুই ১০ মাস ১০ দিন না...  মাস তোর পেটে বেধে রাখবি... টা হলে তোর অপরাধ ক্ষমা করে দেওয়া হবেএবং তোর মায়ের দেখা শোনা আমি করব
ছেলেটি মোড়ল এর কথায় রাজি হল এবং ইট বাধা অবস্থায় চলে গেলো,
ইট বাধা অবস্থায় তার -২দিন ভালই গেলো,
কিন্তু  দিন পর ইট তার কাছে ১০মন ওজন পাথর এর মতো লাগলোতখন ছেলেটি তার ভুল বুঝতে পেরে মায়ের পায়ের কাছে পড়ে যায়তখন সে বুঝতে পারেএকটি মা কি পরিমান কষ্ট সহ্য করে একটি সন্তান জন্ম দেয়...!!!!

(
সংকলিত)

আম্মু তোমাকে অনেক ভালবাসি

Monday, September 10, 2012

আমার মা আমার পৃথিবী


আমরা অনেক সময় মা-বাবার প্রতি রেগে যাই, খারাপ আচরণ করি ত্তখন মনে করি আমরাই ঠিক ব্যাপারটা সঙ্গে সঙ্গে না বুঝলেও পরে যখন মনে হয় খুব খারাপ লাগে খুব কষ্ট লাগে তখন মা-বাবা হয়ত এসব ভুলেই যান, আমরা নিজেদের ক্ষমা করতে পারি না
আমাদের শরীরে ব্যথা সহ্য করার ক্ষমতা সর্বোচ্চ ২০ ডেল , কিন্তু একজন "মা" সন্তান প্রসব করতে ৪৫ ডেল পর্যন্ত ব্যথা অনুভব করে যে ব্যথা সহ্য করতে একজন সাধারণ মানুষের হাড়গুলো চুরমার হয়ে ভেঙ্গে যাবে , একবার ভেবে দেখুনতো আমাদের মা-বাবা আমাদের জন্ম হওয়ার পর থেকে বর্তমান পর্যন্ত আমাদের জন্য কত্ত কষ্ট করে যাচ্ছেন আর আমরা সে মা-বাবার সাথে মাঝে মাঝে ছোট খাটো বিষয় নিয়ে ঝগড়া করি , তাদের কথা মানিনা ,শুনলেও এমন ভাব দেখাই যেন মানতে খুব কষ্ট হচ্ছে ইসলাম বলে মা যদি সন্তানের প্রতি সামান্যতম কষ্ট নিয়ে উহ! করে তাহলে সে সন্তান ধ্বংস প্রাপ্ত (আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন )
আল্লাহ কুরআনে বলেন ,
"আর আমি মানুষকে তার পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহারের জোর নির্দেশ দিয়েছি। তার মাতা তাকে কষ্টের পর কষ্ট করে গর্ভে ধারণ করেছে। তার দুধ ছাড়ানো দু বছরে হয়। নির্দেশ দিয়েছি যে, আমার প্রতি তোমার পিতা-মতার প্রতি কৃতজ্ঞ হও। অবশেষে আমারই নিকট ফিরে আসতে হবে।" (সুরা লুকমান:১৪)

"
রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বায়য়ানি সাগিরা"



Tuesday, August 7, 2012

পিতা - মাতার হক ১৪ টি...



পিতা - মাতার হক ১৪ টি, টি জীবিত অবস্থায় এবং টি মৃত্যুর পর...

জীবিত অবস্থায় টি হক:-
. পিতা-মাতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া
. মনে-প্রাণে ভালোবাসা
. সর্বদা তাদেরকে মেনে চলা
. তাদের খেদমত করা
. তাদের প্রয়োজন পূর্ণ করা
. তাদেরকে সবসময় সুখে শান্তিতে রাখার চেষ্টা করা
. নিয়মিত তাদের সাথে সাক্ষাত দেখাশোনা করা
মৃত্যুর পর টি হক:-
. তাদের মাগফেরাত এর জন্য দোয়া করা
. সওয়াব পৌঁছানো
. তাদের সাথী সঙ্গী আত্মীয় স্বজনদের সম্মান করা
. সাথী-সঙ্গী আত্মীয় স্বজনদের সাহায্য করা
. ঋণ পরিশোধ আমানত আদায় করা
. শরীয়ত সম্মত ওসিয়ত পূর্ণ করা
. সাধ্যমত তাদের কবর জিয়ারত করা
আল্লাহ আমাদের সবাইকে এসব মেনে চলার তৌফিক দান করুন...আমিন...